শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই ভোলা-বরিশাল ব্রীজ নির্মান হচ্ছে – তোফায়েল আহমেদ
- admin
- প্রকাশিতঃ 5 December, 2019 at 3:02 PM
- 477 Views
- ০
কাজী মহিবুল্লাহ আযাদ, আমাদের ভোলা .কম ।
বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই ভোলা-বরিশাল ব্রীজ নির্মান হচ্ছে। সেদিন আর বেশি দূরে নয় যেদিন আমরা ভোলা-বরিশাল ব্রীজ দেখতে পাবো। ভোলা যে একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ তা আর থাকছে না মূল ভূখন্ডের সাথে আমরা যুক্ত হবো এবং ভোলা হবে একটি শিল্পায়নের যায়গা। কারন ভোলায় পর্যপ্ত গ্যাস রয়েছে এ গ্যাস ভিত্তিক শিল্পায়ন গড়ে ওঠবে। ইকোনোমিক গ্রোথে আমরা পিছিয়ে আছি সেটা থাকবেনা। সবচেয়ে বেশী ইকোনোমিকেলি ডেপলপ ডিক্টিক হবে ভোলা। বাংলাদেশের জেলা গুলোর মধ্যে ভোলা হবে সবচেয়ে সমৃদ্ধশালী জেলা। ভোলা-বরিশাল ব্রীজ হবে সাথে ভোলা লক্ষিপুর ব্রীজও হলে আমাদের সাথে পায়রা বন্দরের সাথে সরাসরি যোগাযোগ হবে। মাননীয় প্রধানমনস্ত্রীর নেতেৃত্বেই দেশের এসব উন্নয়ন হচ্ছে। তিনি অনেকবার মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েও আল্লাহ তাকে বাচিয়ে রেখেছেন। হাওয়া ভবন থেকে গ্রেনেড হামলা করে তাকে হত্যা করতে চেয়েছিল। সে মামলার জাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী হচ্ছে জিয়াউর রহমানের ছেলে তারেক রহমান। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর তার দু’কন্যার জেষ্ঠ কন্যার হাতে আমরা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের পতাকা তুলে দিয়েছি। পতাকা হাতে নিয়ে সততা ও নিষ্ঠার সাথে দেশটাকে একটা চমৎকার যায়গায়, আন্তর্জাতিক বিশ্বে মর্জাদার আসনে আশিন করেছে। সুতরাং তার নেতৃত্বে ভোলা-বরিশাল এবং একদিন ভোলা লক্ষিপুর ব্রীজও হবে। আমরা সে প্রত্যাশাই করছি। গতকাল ভোলায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে “ভোলা বরিশাল ব্রীজ নির্মান প্রস্তাবনার অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাবেক শিল্প ও বানিজ্য মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এমপি এসব কথা বলেন।
সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ভূমি সচিব বেলায়েত হোসেন বলেন, ভোলা-বরিশাল ব্রীজ মানে এখানে দু’টি ব্রীজের দৈর্ঘ্য সাড়ে ৯ কিলোমিটার। একটি তেতুলিয়া নদীর ওপর আরেকটি কালাবদর নদীর ওপর। আর্থিক সক্ষমতার দিক থেকে বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে। এ সেতু অবশ্যই হবে। লঞ্চ যাতায়াত ও নদীর নাব্যতার জন্য ব্রীজগুলোর র্দৈঘ্য একটু বেশী হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রুপকল্প ২০৪১ এর পঞ্চবার্ষিকীর আলোকে এ ভোলা সেতু রয়েছে। মাননীয় সেতু মন্ত্রীও এ ব্রীজের ব্যাপারে আন্তরিক রয়েছে। আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে আমরা যে উন্নত রাষ্ট্রে পরিনত হতে চাই সে লক্ষে ভোলা বরিশাল সেতুর সাথে ভোলা- লক্ষীপুর সেতুও নির্মান হবে। এসব সেতু নির্মান হলে চট্রগামের সাথে এবং চট্রগ্রাম পোর্টের সাথে আমাদের সরাসরি যোগাযোগ হবে এবং দেড়শত কিলোমিটার পথ সংক্ষিপ্ত হবে। ২০২১ সালেই এ সেতুর কাজ শুরু হবে। সেতু নির্র্মানের জন্য অনেক কোম্পানী আগ্রহী হয়ে আবেদন জমা দিয়েছে।
সভায আরো উপস্থিত ছিলেন ভোলা ২ আসনের সাংসদ নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন, সেতু মন্ত্রনালয়ের সচিব মোঃ বেলায়েত হোসেন, খাদ্য সচিব মোঃ শাহাবুদ্দিন, জেলা প্রশাসক মাসুদ আলম সিদ্দিক ,
সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ভূমি সচিব বেলায়েত হোসেন বলেন, ভোলা-বরিশাল ব্রীজ মানে এখানে দু’টি ব্রীজের দৈর্ঘ্য সাড়ে ৯ কিলোমিটার। একটি তেতুলিয়া নদীর ওপর আরেকটি কালাবদর নদীর ওপর। আর্থিক সক্ষমতার দিক থেকে বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে। এ সেতু অবশ্যই হবে। লঞ্চ যাতায়াত ও নদীর নাব্যতার জন্য ব্রীজগুলোর র্দৈঘ্য একটু বেশী হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রুপকল্প ২০৪১ এর পঞ্চবার্ষিকীর আলোকে এ ভোলা সেতু রয়েছে। মাননীয় সেতু মন্ত্রীও এ ব্রীজের ব্যাপারে আন্তরিক রয়েছে। আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে আমরা যে উন্নত রাষ্ট্রে পরিনত হতে চাই সে লক্ষে ভোলা বরিশাল সেতুর সাথে ভোলা- লক্ষীপুর সেতুও নির্মান হবে। এসব সেতু নির্মান হলে চট্রগামের সাথে এবং চট্রগ্রাম পোর্টের সাথে আমাদের সরাসরি যোগাযোগ হবে এবং দেড়শত কিলোমিটার পথ সংক্ষিপ্ত হবে। ২০২১ সালেই এ সেতুর কাজ শুরু হবে। সেতু নির্র্মানের জন্য অনেক কোম্পানী আগ্রহী হয়ে আবেদন জমা দিয়েছে।
সভায আরো উপস্থিত ছিলেন ভোলা ২ আসনের সাংসদ নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন, সেতু মন্ত্রনালয়ের সচিব মোঃ বেলায়েত হোসেন, খাদ্য সচিব মোঃ শাহাবুদ্দিন, জেলা প্রশাসক মাসুদ আলম সিদ্দিক ,
জেলা পরিষদ চেয়্যারমান আব্দুল মোমিন টুলু, পুলিশ সুপার সরকার মো: কায়সার, ভোলা সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মোশারেফ হোসেন, সদর উপজেলা সাধারন সম্পাদক নজরুল ইসলাম গোলদার,পৌর মেয়র মনিরুজ্জামান মনির, জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মইনুল হোসেন বিপ্লব, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মীর মো: শাফিন মাহমুদ, প্রবীন সাংবাদিক, আবু তাহের, প্রেস ক্লাব সভাপতি হাবিবুর রহমান , ভোলা সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো: ইউনুছ , জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক এনামুল হক আরজু , প্রেস ক্লাব সম্পাদক অমিতাভ অপু, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগ সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল ইসলাম সহ বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের উপসচিব, নির্বাহী প্রকৌশলীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা, আইনজীবি, বীর মুক্তিযোদ্ধসহ গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ।