ভোলার চরফ্যাশনে অপরুপ তারুয়া সমুদ্র সৈকত
এম আবু সিদ্দিক, বিশেষ প্রতিনিধি।
দিগন্তবিস্তৃত সাগর। সাগর পাড়ে রৌদ্রতে রংবেরঙের আলোকছটা বালুকণা। ঢেউয়ের তালে সফেদ পানির আছড়ে পড়া দৃশ্য।সঙ্গে ঢেউয়ের গর্জন।
আছে সমুদ্রের বিস্তীর্ণ জলরাশি, পশ্চিমাকাশে সূর্য অস্তমিত হওয়ার নয়নাভিরাম চিত্র, সুসজ্জিত ম্যানোগ্রোভ বাগান , বিনোদনের ফাঁকে একটু বসার আয়েশি বিশ্রাম-চেয়ার, দৃষ্টিনন্দন ওয়াকওয়েতে আছে হাঁটার সুযোগ, সমুদ্রের বালুচরের চিকচিকে বালুকণা- সব মিলিয়ে তৈরি হয়েছে মনোমুগ্ধকর, নান্দনিক দৃশ্য।
এমন নয়নাভিরাম পরিবেশ তারুয়া সমুদ্র সৈকতের। চরফ্যাশনে বিনোদনের আঙিনায় যোগ হয়েছে নতুন মাত্রা, যেন সাগরতীরে অপরূপ এক অপ্সরী। রূপ খুলেছে সাগরের মোহনীয় সৌন্দর্যের। তারুয়া সমুদ্রসৈকতের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য হাতছানি দিচ্ছে বিনোদনপ্রেমীদের।
সমুদ্রসৈকতের সৌন্দর্যবর্ধন কাজ চলছে৷চলছে৷ এখন ভ্রমন মৌসুমে সবচেয়ে বেশি ভ্রমনপিপাসুরা দলবেধে ছুটছে তারুয়াতে৷ স্হানীয়ভাবে থাকা খাওয়ার ব্যবস্হা রয়েছে৷তাবু করে থাকার ও নিরাপত্তায় ঢালচর ইউনিয়ন থেকে ব্যবস্হাপনা করা হয়েছে৷ তারুয়া বালুময় বিচে শীতে হাজারো সাইব্রেরিয়ান পাখির বিচরণক্ষেএ৷ বিচরণক্ষেএ৷আরো রয়েছে লাল কাকড়া আর সমুদ্রগর্জন৷সমুদ্র গর্জন৷মাইলের পর মাইল বালুকাময় বিচ৷চারদিকে মনোরম দৃশ্য চোখে না দেখিলে বিশ্বাস করা দায়৷এ যেন মিনি সুন্দরবনের প্রতিচ্ছবি৷ প্রতিনিয়ত ভ্রমনপিপসুদের যেন হাতছানি দিয়ে ডাকছে৷