ভোলার সন্তান”সৈয়দ আশিক” আওয়ামীলীগের নির্বাচনী প্রচার ও পর্যবেক্ষণ উপ কমিটির সদস্য
বিশেষ প্রতিনিধি, আমাদের ভোলা.কম।
বাংলাদেশ কেন্দ্রিয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি তরুন লেখক সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও ভোলা জেলার কৃতি সন্তান সৈয়দ আরিফ হোসেন আসিক আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর নির্বাচন উপকমিটির নির্বাচন পরিচালনার পর্যবেক্ষক এর দায়িত্ব পেয়েছেন।
তিনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ইতিহাসে প্রথম সাংস্কৃতিক বান্ধব রাজনীতিকে প্রতিষ্ঠা করার লক্ষে গঠিত ছাত্রলীগের কালচারাল উইং মাতৃভূমি সাংস্কৃতিক সংসদের প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি নির্বাচিত হয়েরছিলেন ।
এছড়া ছাত্রলীগের মধ্য থেকে গায়ক বিতার্কিক, লেখক আবৃতিকার বক্তা ইত্যাদি প্রতিভা খুজে খুজে বের করে তিনি সংগঠিত করে সংগঠন কে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে জনপ্রিয় করে চমক সৃষ্টি করেছেন। পারিবারিক ভাবে এবং ব্যক্তিগত ভাবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের এই নেতা বাংলাদেশের রাজনৈতিক গৌরব বানিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের অন্তত আস্থা ভাজন এবং স্নেহধন্য হয়ে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। এব্যাপার জানতে চাইলে সৈয়দ আশিক বলেন তাহার নেতা তোফায়েল আহমেদ কে রাজনৈতিক অভিভাবক হিসেবে চিহ্নিত করে বলেন তার কাছ থেকে আমরা বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে সঠিক ভাবে জানাতে পেরেছি । তার বাবা সৈয়দ আশরাফ হোসেন লাবু বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা ও ভোলা জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ভোলা জেলার পাবলিক প্রসিকিঊটর ( পিপি) হিসেবে বর্তমানে দায়িত্ব পালন করছেন।
তাহার মাতা ভোলা জেলা মহিলা আওয়ামীলীগ এর সাধারন সম্পাদিকা এবং ভোলা জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়্যারম্যান ও আবদুর রব স্কুল এন্ড কলেজ এর অধ্যক্ষ মিসেস সাফিয়া খাতুন।
সৈয়দ আরিফ হোসেন আশিক ছাত্ররাজনীতি অবস্থায় একজন তরুন লেখক হিসেবে বঙ্গবন্ধু থেকে দেশ রত্ন ১৯২০-২০১৬, নেতৃত্ব বিতর্ক বক্তৃতা, তারুণ্যের রাষ্ট্র ভাবনা এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ক্যাম্পাস আড্ডা এর উপস্থাপক এবং নির্দেশক বাংলাদেশ টেলিভিশন বিতর্ক দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন।
তার গ্রন্থনা উপস্থাপনা ও পরিকল্পনায় নির্মিত বাংলা হাসির আঞ্চলিক বিতর্ক ‘ বাংলায় আমরাই সেরা ” অনুষ্ঠান টি বাংলাদেশে সোশ্যাল মিডিয়ায় সবচেয়ে ভাইরাল হওয়া এবং জনপ্রিয়তা পাওয়া একটি অনুষ্ঠান।
এছাড়া একসময়ের তিনি ভোলা সরকারি কলেজে ২০০২ সালে ভোলার-১আসনের জনপ্রিয় সাংসদ সদস্য বানিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এর স্নেহধন্য হয়ে ভোলা কলেজ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ,পরে ২০০৫ সালে সুর্য সেন হলের প্রচার সম্পাদক, ২০১০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নাট্য ও বিতর্ক সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় কমিটির শিক্ষা সম্পাদক ও সহ সভাপতি সফলতা এবং নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেন।