স্টাফ রিপোটার, আমাদের ভোলা.কম।
ভোলা সদর উপজেলার চরসামাইয়া ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের চর ছিফলী গ্রামে ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রী খাদিজা বেগম (১৩) কে হাত মুখ বেঁধে ধর্ষণ করে রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞান রেখে পালিয়ে গেছেন ধর্ষকরা। রবিবার রাতে এ ধর্ষনের ঘটনা ঘটে।
খাদিজা বন্ধুজন স্কুলের শিক্ষার্থী ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী হানিফ ওরুপে হালান এর মেয়ে।
মেয়ের বাবা জানান, আমার মেয়ে কে প্রতিবেশী লিজা বেগম হাতে মেহেদী দেওয়া নামে ডেকে নিলে হঠাৎ মুখ চেপে ধরে কাচারীর মধ্যে নিয়ে একই এলাকার কালাম মিস্ত্রির ছেলে ভোলা জজ কোটের মহুরী মঞ্জুর ও মাদকসেবী আলামিন ধর্ষন করে আমার মেয়ে অজ্ঞান করে রক্তাক্ত অবস্থায় রেখে যায় পরে আমার স্ত্রী দেখে ডাক চিৎকার দিলে তাকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছি।
চরসামাইয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন মাতাব্বর খবর পেয়ে সদর হাসপাতালে গিয়ে সাংবাদিকদের জানান বিষয়টি খুব দুঃখজনক অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করবো এবং আমাদের গ্রাম পুলিশরা ওদের ধরার অভিযানে নেমেছেন।
সদর হাসপাতালের চিকিৎসক ডাক্তার মোমিনুল ইসলাম জানান খাদিজার অনেক রক্তক্ষরণ হয়েছে বর্তমানে তার অবস্থা আশংকাজনক তাই খাদিজাকে বরিশাল রেফার করা হয়েছে।
ভোলা সদর থানার ওসি ছগির মিঞা জানান খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়েছে আসামী গ্রেফতারের চেষ্টা চালাচ্ছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক : ইয়াছিনুল ঈমন