ভোলায় আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছে ২ লাখ ৪১ হাজার মানুষ

ইয়াছিনুল ঈমন।

ভোলায় আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছে ২ লাখ ৪১ হাজার মানুষ। জেলার চরফ্যাশন ও মনপুরা উপজেলাসহ সাত উপজেলার ২১টি ঝূঁকিপূর্ণ দ্বীপ চর থেকে তাদের নিরাপদে আনা হয়েছে।শারীরিক দূরত্ব নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রতিটি আশ্রয়কেন্দ্রে গড়ে ২০০ জন করে রাখা হয়েছে। সেখানে আবস্থানরতদের জন্য খাদ্য সামগ্রী দেওয়া হয়েছে।এছাড়াও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু, প্রতিবন্ধী, অন্তঃসত্ত্বা নারী ও বয়স্কদের জন্য আলাদা টিমের সদস্যরা সহযোগিতা করছে।ভোলা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের কন্ট্রোল রুমে দায়িত্বরত জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা পিয়াস চন্দ্র দাস এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ঝূঁকিপূর্ণ চরে বাসিন্দাদের আনার কাজ চলমান রয়েছে।
এদিকে জেলা আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ভোলায় ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত জারি করা হয়েছে, রাত ভর পুরো ৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। এছাড়াও থেমে থেমে বৃষ্টি ও বাতাস হচ্ছে। উপকূলীয় এলাকায় মাইকিং করছে সিপিপি ও রেডক্রিসেন্টের কর্মীরা। সকাল থেকেই নদী ও সাগর উত্তাল রয়েছে। নিরাপদে চলে এসেছে মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলার।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় কাজ করছে সিপিপির ১০ হাজার ২০০ স্বেচ্চাসেবী ও ৭৯টি মেডিক্যাল টিম। জেলা পুলিশ ও কোস্টগার্ড সদস্যরা জেলা প্রশাসনকে সহযোগিতা করছে।
সাগর উপকূলের বাসিন্দা ঢালচরের বাসিন্দা রহমান বলেন, ঢালচরের বেশিরভাগ মানুষ মূল-ভূ-খণ্ডে গিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছে। সাগর এখনো উত্তাল রয়েছে। প্রবল বাতাস হচ্ছে।

ফেসবুকে লাইক দিন

আর্কাইভ

ডিসেম্বর ২০২৪
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
« নভেম্বর    
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০৩১  

সর্বমোট ভিজিটর

counter
এই সাইটের কোন লেখা অনুমতি ছাড়া কপি করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ!
দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।